মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি অন্যতম মেগাসিটি। প্রতিবছর এখানে লক্ষাধিক পর্যটকদের সমাগম হয়, যারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসে থাকেন। এশিয়ার এই গুরুত্বপূর্ণ শহরটিকে মাল্টিকালচারাল সিটি বলা হয়ে থাকে, কারণ এখানে বিভিন্ন দেশ ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের লোক একত্রে বসবাস করেন। আপনি যদি শহরটির কোন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে গিয়ে থাকেন তবে সেখানে লোকালদের চেয়ে বিদেশীদেরই বেশি চোখে পড়বে। ভ্রমণ ছাড়াও এই শহরটি থেকে অনেক মানুষ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন প্রান্ত ও শহরে যাতায়াত করে থাকেন যার কারনে একে “গেইট অব ইষ্ট” ও বলা হয়ে থাকে।
যাই হোক না কেন এই শহর এবং এর আশেপাশে দর্শনীয় স্থানের কোন শেষ নেই। আজ কথা হবে সেই সকল দর্শনীয় স্থানসমূহ সম্পর্কে । সকল টুরিস্ট স্পট দেখা সময়স্বল্পতার জন্যে সম্ভব হয় নি আমার পক্ষে। তাই উল্লেখযোগ্য স্থানগুলোর কথা এখানে উল্লেখ করছি, যতটা জায়গা আমি দেখেছি এবং যতটা জায়গা সম্পর্কে শুনেছি ।
পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার কুয়ালালামপুর
আপনি যদি গুগলের সার্চ বাক্সে “কুয়ালালামপুর” লিখে সার্চ করেন , তাহলে আপনি এর চিত্র বিভাগে পেট্রোনাস টুইন টাওয়ারের ছবিগুলি দেখতে পাবেন। যখন কোন বিমান সংস্থা বা ট্রাভেল এজেন্সি এই শহরে তাদের ক্রিয়াকলাপ প্রচার করে, তখন তারা সাধারণত তাদের ব্যানার, বিলবোর্ড বা বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনে এই টুইন টাওয়ার এর ছবিগুলি ব্যবহার করে। যদি আপনি কাউকে কুয়ালালামপুরের দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন, তবে সে আপনাকে এই টুইন টাওয়ার এর ব্যাপারে বলবে যদি সে কিছু জেনে থাকে।
পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার।
এটি বিশ্বের দীর্ঘতম টাওয়ারগুলোর মধ্যে একটি। পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার ১৯৯৮ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা ভবন ছিল এবং এখন পর্যন্ত এটি বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা টুইন টাওয়ার।এটি ১৯৯৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আসল ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের টুইন টাওয়ার এর উচ্চতা অতিক্রম করেছিল, যে বছর এই টাওয়ার এর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছিল।৮৮ তলা এ ভবনের উচ্চতা প্রায় ১৪৮২ ফুট এবং ৪১ ও ৪২ তম তলায় ভবন দুটি যুক্ত হয়েছে একটি দোতলা স্কাইব্রিজ এর মাধ্যমে যার প্রস্থ ৫৮ মিটার। এই স্কাইব্রিজটি রাস্তা থেকে প্রায় ১৭৫ মিটার উঁচুতে অবস্থিত। আপনি যদি সম্পূর্ণ এই টুইন টাওয়ার এর ছবি তুলতে চান, তবে আপনাকে অবশ্যই ওয়াইড এঙ্গেল লেন্স ব্যবহার করতে হবে। এর ভিতর পরিদর্শনের জন্য আপনাকে ৮৮ রিংগিত জনপ্রতি টিকিট কেটে যেতে হবে।খুব সকালবেলায় আপনাকে অবশ্যই এখানে আসতে হবে কারণ এখানে প্রচুর দর্শনার্থীদের ভিড় থাকে। তাই, টিকেট কাউন্টারের সামনে সারিটি সবসময় বেশ দীর্ঘ হয়।
টুইন টাওয়ারের কিছু দৃশ্য।
আপনি টুইন টাওয়ারের টপ ফ্লোরে পৌঁছাবার পর, সম্পূর্ণ কুয়ালালামপুর শহরের ৩৬০ ডিগ্রি ভিউ দেখতে পাবেন। অন্যান্য উঁচু বহুতল ভবনগুলোর চূড়া আপনার নজরে পড়বে। স্কাইব্রিজ থেকেও দারুণ সব ভিউ দেখা যায়। সেখানে কিছু এক্সিবিশন সেন্টার রয়েছে যার মাধ্যমে এই টাওয়ারের নির্মাণ ও পেট্রোনাস এর সকল কর্মকাণ্ড সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পাবেন।
টুইন টাওয়ারের স্কাইব্রিজ।
টাওয়ারের উপর থেকে নিচের দৃশ্য।
যদি টুইন টাওয়ার ঘুরতে ঘুরতে বিকেল হয়ে যায়, তবে সময় কাটাবার জন্যে কিংবা ইভিনিং ওয়াকের জন্য চলে যেতে পারেন কেএলসিসি পার্কে যার অবস্থান ঠিক টুইন টাওয়ারের সামনে। পার্কের পরিবেশ খুবই মনোরম। পার্ক বেঞ্চ থেকে পেট্রোনাস টুইন টাওয়ারের দূরবর্তী দৃশ্য যা নিশ্চিতভাবে আপনার জন্য চমৎকার হবে।
পার্ক বেঞ্চ থেকে টুইন টাওয়ার দর্শন।
কেএলসিসি পার্কের কিছু দৃশ্য।
কুয়ালালামপুর টাওয়ার (কে এল টাওয়ার)
আমি অনেক দূর থেকে এই টাওয়া্রের দৃশ্য দেখেছি, গাড়ির জানালা থেকে। পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার কুয়ালালামপুরের মূল কেন্দ্রবিন্দু হলেও, সরকারিভাবে এই টাওয়ারটি এই শহরের মূল ল্যান্ডমার্ক যা এখানে “মিনারা কে এল” নামে পরিচিত। ১৯৯৫ সালে নির্মিত এই টাওয়ারটি একটি যোগাযোগ টাওয়ার হিসাবে ব্যবহৃত হয় এবং এটি ৪২১ মিটার লম্বা। উপরে পৌঁছানোর একটি লিফট আছে এবং সেখানে আপনি একটি রেস্টুরেন্ট খুঁজে পাবেন। আপনি আপনার ডিনারের সাথে সাথে কুয়ালালামপুর এর প্যানারমিক ভিউ উপভোগ করতে পারেন।লিফটের মাধ্যমে উপরে ওঠা খুব রোমাঞ্চকর হবে কারণ পুরো লিফটটি স্বচ্ছ গ্লাস দিয়ে তৈরি।আপনি টাওয়ারের উপর থেকে স্কাই-জাম্পিং করতে পারেন, যদি আপনি যথেষ্ট সাহসী হয়ে থাকেন।আমি এই টাওয়ার সম্পর্কে আপনাকে এতটুকুই জানাতে সক্ষম। যাবার আগে আপনি এর সম্পর্কে গুগলে কিছু গবেষণা করতে পারেন।
কেএল টাওয়ার এবং এর অভ্যন্তরে।
বাতু কেভ
এই পর্যটক আকর্ষণটি কুয়ালালামপুর মূল শহর (কে এল সিসি) থেকে প্রায় 13 কিলোমিটার দূরে।এখানকার প্রধান আকর্ষণ হল একটি ১০০ বছরের পুরানো মন্দির যা চুনাপাথরের তৈরি এক পাহাড়ের গুহায় অবস্থিত এবং গুহার ভিতরে স্থাপিত এর মূর্তিগুলো।গুহার ভেতর চুনাপাথরের গঠনগুলি নিজেই মন্দিরের অভ্যন্তরীণ কারুকার্য করে তোলে যা খুবই আশ্চর্যজনক বলে মনে হয়। পাহাড়ের উপরে আরোহণের সিঁড়গুলো বিভিন্ন রঙে রাঙানো এবং দূর থেকে এই রঙিন দৃশ্য আপনার জন্য বিস্ময়কর হতে পারে।
বাতু কেভের ইতিবৃত্ত।
কিন্তু সিঁড়গুলোতে আরোহণ করা মোটেও সহজ কাজ নয়। আপনাকে প্রায় ২৭২ টি সিঁড়ি বেয়ে উঠতে হবে মূলকেন্দ্রে পৌঁছাবার জন্য। আমার অসুস্থতার কারণে আমি উপরে উঠতে সক্ষম ছিল না। তাই আমি পুরো সবকিছু মূল কমপ্লেক্সের বাইরে থেকে দেখেছি, যতটা দেখা সম্ভব ছিল।সিঁড়র সামনে অবস্থিত হিন্দু দেবতা লর্ড মুুরুগান এর একটি বড় মূর্তি আছে এখানে। এছাড়াও আপনি এই স্থানের বিভিন্ন পয়েন্টে অনেক বানর দেখতে পাবেন। পুরো এলাকাটি ঘুরে দেখতে কমপক্ষে ৩ থেকে ৪ ঘন্টা সময় লাগবে। সুতরাং, আপনার হাতে পুরো দিন রাখা ভাল।
জাতীয় যাদুঘর (KL National Museum)
এখানে আপনি মালয় জাতির ইতিহাস ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে পারবেন। এর ভেতরে বিভিন্ন পুরাতন ছবি এবং বিভিন্ন জিনিসের রেপ্লিকার এক বড় সংগ্রহশালা রয়েছে। ১৯৬৩ সালে নির্মিত এই যাদুঘর ভবনটি নিজেই একটি স্থাপত্য বিস্ময়। ভবনের বিস্তৃতভাবে তৈরিকৃত ঐতিহ্যগত শৈলী ছাদ ও ইতালীয় গ্লাস মোজাইকের দ্বারা তৈরি দুটি স্তম্ভ রয়েছে এবং প্রবেশদ্বারে অংকিত চিত্রকর্ম দেশের প্রধান ঐতিহাসিক ঘটনা এবং সাংস্কৃতিক ক্রিয়াকলাপগুলিকে চিত্রিত করে। প্রায় কয়েক বছর আগে যাদুঘর ভবনটির সংস্কার কাজ করানো হয়। এখানে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রকার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে।
জাতীয় যাদুঘর কুয়ালালামপুর।
যাদুঘর পরিদর্শন করার পরে, আপনি লেক গার্ডেন থেকে ঘুরে আসতে পারেন যা যাদুঘর ভবন থেকে খুব কাছাকাছিতে অবস্থিত। এই স্থানটি “তুন আবদুল রাজ্জাক হেরিটেজ পার্ক” নামেও পরিচিত এবং এটি প্রকৃতি প্রেমীদের জন্য একটি অনুকূল জায়গা। আপনি সেখানে ইভিনিং ওয়াক করবার পরিকল্পনা করতে পারেন।
লেক গার্ডেন ।
জাতীয় মসজিদ (National Mosque of Malaysia)
কুয়ালালামপুরে মুসলমানদের জন্য এটি সবচেয়ে বড় প্রার্থনাকেন্দ্র, যেখানে প্রায় ১৫০০০ মুসল্লিরা একত্রে নামাজ আদায় করতে পারেন। এই মসজিদটি ১৯৬৫ সালে নির্মাণ করা হয়। এর মূল মিনারটি ৭৩ মিটার লম্বা। এর চারপাশের পরিবেশ খুবই সুন্দর। এটি একটি স্থাপত্য বিস্ময় এবং এর নকশা তৈরি হয়েছিল ব্রিটিশ ও মালয় প্রকৌশলীদের যৌথ উদ্যোগে।এটি কেএল রেল স্টেশনের খুব কাছাকাছিতে অবস্থিত। এখানে কোন প্রবেশ ফি নেই এবং এটি সকল ধর্মের মানুষদের জন্য উন্মুক্ত। কিন্তু নামাজের সময় এখানে মুসলমান ছাড়া অন্য সবার প্রবেশ নিষেধ।
জাতীয় মসজিদ ।
থাকা-খাওয়া এবং যাতায়াত
আপনি যদি কুয়ালালামপুরে আসেন, তবে আপনি বুকিত বিন্তাং এলাকায় আপনি থাকার ব্যবস্থা করতে পারেন। কারণ, এটি শহরের প্রধান পর্যটক এলাকা। আপনি বিভিন্ন রকমের হোটেল, শপিং মল, স্ট্রীট শপ, রেস্টুরেন্ট, স্ট্রীট ফুড কর্নার, বার, গেমিং জোন ইত্যাদি পাবেন। যার মানে আপনি একই এলাকায় সকল সুবিধা পাবেন। আপনি সেখানে বিভিন্ন দেশের খাবারের রেস্টুরেন্ট দেখতে পাবেন এবং আপনি যদি চান তবে সকল আইটেমগুলি্র স্বাদ গ্রহণ করতে পারবেন। আপনি চায়না টাউন কিংবা জামে মস্ক এলাকাতেও থাকতে পারেন, সেখানেও ভাল ভাল হোটেল রয়েছে।থাকতে পারেন কুয়ালালামপুর সেন্ট্রাল এরিয়াতে, কিন্তু সেখানকার হোটেল এবং রেস্টুরেন্টগুলো একটু এক্সপেন্সিভ হবে। তবে এখান থেকে শহরের যেকোন স্থানে যাবার জন্য যাতায়াত ব্যবস্থা ভাল।এখানে আসার পূর্বে আপনি Booking.com, Agoda কিংবা Expedia থেকে যেকোন মানের হোটেল আপনার পছন্দমত বুকিং করতে পারেন। আপনি এদেশ থেকে বুকিং করতে চাইলে Flight Expert হবে বাংলাদেশের মধ্যে বেস্ট অপশন।
বুকিত বিন্তাং এলাকার কিছু চিত্র।
কুয়ালালামপুর চায়না টাউন।
শহরের ভিতরে যাতায়াতের জন্য ট্যাক্সি ব্যবহার করা উচিত নয়, কারণ এটি ব্যয়বহুল। আপনি আপনার ব্যক্তিগত পরিবহন খুঁজে পেতে গ্র্যাব অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করতে পারেন যেখানে ট্যাক্সির তুলনায় কম খরচ হবে।বলে রাখা ভাল যে, এখানে উবারের সার্ভিস নেই। সবাই গ্র্যাব ইউজ করেন। দ্রুত শহর সফরের জন্য, আপনি হপ অন বাসে চড়তে পারেন যা একটি পর্যটন বাস পরিসেবা যা আপনাকে দিনের ট্রিপের জন্য শহরের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলিতে নিয়ে যাবে।গো-কেএল নামে পরিচিত একটি ফ্রি বাস সার্ভিস রয়েছে যা আমি আমার যাত্রায় লক্ষ্য করেছি। আমি কয়েকবার জন্য সেই বাসে উঠেছি এবং আমি কয়েকবার কেএলসিসি থেকে বুকিত বিন্তাং গিয়েছিলাম।এখানে অন্যান্য রুটগুলোতেও এই সার্ভিস রয়েছে। তার জন্য আপনাকে বাসের রং খেয়াল করতে হবে, কারণ এক এক রঙয়ের বাস এক এক রুটের জন্য। আপনি যদি বিমানবন্দরে যেতে চান তবে আপনি মেট্রো ট্রেন ব্যবহার করতে পারেন অথবা আপনি বাসে করে যেতে পারেন। বাস যাত্রায় খরচ কম হবে যেখানে আপনাকে এমআরটি বা মেট্রো ট্রেন একবার চড়ার জন্য ৫৫ রিংগিত খরচ করতে হবে।কিন্তু আপনি এমআরটি ব্যবহার করে ট্র্যাফিক জ্যাম এড়াতে পারেন। সুতরাং, যদি আপনার তাড়া থাকে তাহলে এমআরটিতে উঠে যাবেন।
গো-কেএল বাস সার্ভিস।
মেট্রোরেল সার্ভিস।
শপিং
দেশের বাইরে গেলে কিছু না কিছু শপিং করার চিন্তা সবসময়ই আমাদের মাথায় থাকে। যদি আপনি বুকিত বিন্তাং এরিয়াতে থাকেন, তবে সে এরিয়াতেই আপনি অনেক দোকান, সুপার স্টোর, বিভিন্ন শোরুম ইত্যাদি চোখে পড়বে। সেখান থেকে আপনি চাইলে সাশ্রয়ী দামে শপিং সেরে নিতে পারেন। যদি আপনার বাজেট বেশী হয়, তবে আপনি চলে যেতে পারেন একই এলাকায় অবস্থিত প্যাভিলিয়ন মলে যেখানে বিভিন্ন ব্র্যান্ডেড পণ্যের স্টোর রয়েছে। এছাড়াও সুরিয়া কেএলসিসি মল থেকে আপনি বিভিন্ন ব্র্যান্ডেড পণ্যের শপিং করতে পারেন। এই শপিং মলটি ঠিক টুইন টাওয়ারের নিচে অবস্থিত এবং এখানকার মুভি হল থেকে আপনি যেকোন হলিউড মুভি উপভোগ করে আসতে পারেন। তাছাড়াও চায়না টাউনের বিভিন্ন সুভেনিয়র শপগুলো আপনি ঘুরে দেখতে পারেন এবং সেখান থেকে কিছু শোপিস আইটেম ও ক্রোকারিজ আইটেম কিনতে পারেন যা দামে খুবই সাশ্রয়ী।
সুরিয়া কেএলসিসি শপিং মল।
প্যাভিলিয়ন মল।
অবশেষে বলতে চাই যে, যেখানেই ভ্রমণ করুন না কেন সবসময় খেয়াল রাখবেন আপনার জন্য পরিবেশ যাতে নোংরা না হয়। পরিবেশ সংরক্ষণের ব্যাপারে আমাদের সর্বদা সচেতন থাকা উচিত। আর এমন কোন কাজ করবো না যাতে, বাংলাদেশীদের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়।
So, travel more & be happy. Always remember that your mobility is your freedom.
Pingback: “#0000EF”Last’s stady পেজের পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি – কান্না হাসির দুনিয়া
Pingback: “#0000EF”Last’s stady পেজের পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি – কান্না হাসির দুনিয়া